দেশে যখন প্রাণঘাতী করােনাভাইরাসের মহামারি দেখা দেয় ঠিক তখনই একটি নাম ছড়িয়ে যায় সামাজিক যােগাযােগ মাধ্যমে। ফেসবুক, ইউটিউব, টুইটার যেখানেই চােখ পড়ে এই নামের পেছনে শুধু প্রশংসা আর প্রশংসা। কেউ বলেন মানবতার ফেরিওয়ালা, কেউ বলেন অসহায় মানুষের আস্তাস্থল, আবার কেউ বলেন, গরিবের সংগঠন । আর সেই ব্যক্তিটি হলেন এম আলী হোসেন ; যিনি সিলেট জেলার জনপ্রিয় সামাজিক সংগঠন ফেঞ্চুগঞ্জ উত্তর কুশিয়ারা আন্তর্জাতিক অনলাইন গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক ও সিলেট মিডিয়া কর্পোরেশন এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক।
ফেঞ্চুগঞ্জ উত্তর কুশিয়ারা আন্তর্জাতিক অনলাইন গ্রুপ সম্পর্কে সর্বমহলই তাদের কার্যক্রমে সন্তােষ্টি প্রকাশ করেছে। প্রতি বছর দেশের বিভিন্ন দুর্যোগ, রমজান মাস ও ঈদ সামনে রেখে বিভিন্ন স্থানে অসহায়দের মাঝে ত্রান সামগ্রী, রমজানের ইফতার সামগ্রী, ঈদ উপহার সামগ্রী ও অসুস্থ মানুষকে চিকিৎসা নগদ অর্থ প্রদানসহ অসহায় দুস্থ মানুষের ঘর বাড়ি নির্মাণ সেবা প্রদান করা হয়। এরইমধ্যে চলতি বছরের মার্চে করােনাভাইরাস মহামারি আকার ধারণ করলে সিলেটের পাঁচ টি থানায় খাদ্য ও রমজানের ১০ দিনের খাবার তুলে দেয়ারও ব্যবস্থা করেন। এছাড়াও জেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে অসহায় দুখি মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে ব্যাপক আলােচনায় আসেন। তখনই সামাজিক যােগাযােগ মাধ্যমে মানবতার ফেরিওয়ালা ফেঞ্চুগঞ্জ উত্তর কুশিয়ারা আন্তর্জাতিক অনলাইন গ্রুপ উপাধি ছড়িয় যায়। আলােচনায় আসে অঙ্গ সংগঠন সিলেট মিডিয়া কর্পোরেশন। নতুন করে ঢেলে সাজিয়েছেন মিডিয়া। অনেকটা সুসংগঠিত করে দক্ষতা ও দ্রুততম সার্ভিসের মাধ্যমে কার্যক্রম শুরু করেন। এজন্য তাদের এমন কর্মকাণ্ডের কথা শােনে সাধারণ মানুষ সেবা গ্রহণ করছেন। তবে গুরুত্বপূর্ণ যে দু’টি কাজ করেছেন তাদের মধ্যে অন্যতম দুটি অসহায় পরিবারকে পাকা ঘর বানিয়ে দেন । কথা উল্লেখিত দু’টি পাকা ঘর বানিয়ে দেন পর যখন সংকটে ছিল ঠিক তখনই তাদের নেতৃত্বে ভাবমুর্তি আবারও উজ্জ্বল হয়ে উঠে । সিলেট মিডিয়া কর্পোরেশন ও ফেঞ্চুগঞ্জ উত্তর কুশিয়ারা আন্তর্জাতিক অনলাইন গ্রুপ।