আগামী ৭ আগস্ট থেকে শুরু হতে যাওয়া ওয়ার্ড পর্যায়ে গণটিকার কার্যক্রমের পরিকল্পনায় পরিবর্তন এনেছে সরকার।
নতুন এই পরিকল্পনায় সীমিত করা হয়েছে কার্যক্রম। ৭ আগস্ট উদ্বোধন করা হলেও গণটিকার কার্যক্রম শুরু হবে আগামী ১৪ আগস্ট থেকে।উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের আয়োজনে প্রশাসন সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত অবহিতকরণ সভায় এ সিদ্ধান্তগুলোর কথা জানান উপজেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ-আল-মারুফ। তিনি বলেন, নতুন পরিকল্পনায় যারা আগেই নিবন্ধন করেছেন এবং যাদের জাতীয় পরিচয় পত্র আছে তাঁরাই কেবল টিকা নিতে পারবেন। উপজেলার প্রত্যেক ইউনিয়নের সাবেক ১নং ওয়ার্ডে একটি করে টিকাদান কেন্দ্র থাকবে। সেখানে বুথ হবে তিনটি করে। উদ্বোধনের দিন ৬’শ জন টিকা নিতে পারবেন।
কেন্দ্রে যাওয়ার পূর্বে রেজিষ্ট্রেশন নিশ্চিত করতে ইউপি চেয়ারম্যানদের সহযোগিতাও কামনা করেন ইউএনও।বৃহস্পতিবার (০৫ আগস্ট) দুপুর বারোটার দিকে অনুষ্ঠিত অবহিতকরণ সভায় উপজেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটির সদস্য সচিব ও স্বাস্থ্য পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. বিশ্বেশ্বর চন্দ্র বর্ম্মন বলেন, এছাড়াও পৌরসভাতে একটি টিকাদান কেন্দ্র থাকবে। বয়স্ক, অসুস্থ, বিধবা, প্রতিবন্ধী ও নারীরা টিকাদান কেন্দ্রগুলোতে অগ্রাধিকার পাবেন।
অবহিতকরণ সভায় উপস্থিত থেকে আরও বক্তব্য রাখেন- সুন্দরগঞ্জ থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহিল জামান, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মুঃ মাহমুদ হোসেন মন্ডল, শিক্ষা অফিসার এ.কে.এম হারুন-উর-রশিদ, প্রধান শিক্ষক শাহজাহান মিঞা, এ মান্নান আকন্দ, সুন্দরগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, বামনডাঙ্গা ইউপি চেয়ারম্যান নজমুল হুদা, তারাপুর ইউপি চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম লেবু, দহবন্দ ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম কবীর মুকুল ও সঙ্গ প্রকল্পের টেকনিক্যাল অফিসার দিদারুল ইসলাম প্রমূখ।