বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন গণমাধ্যমকে বলেছেন, ভারতে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা সত্বেও সেখান থেকে টিকা আনার জন্য জোর কূটনৈতিক তৎপরতা শুরু হয়েছে। এ জন্য ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের রাষ্ট্রদূত দিল্লিতে গেছেন।
এদিকে, সরকারি সূত্রে জানা গেছে, দ্বিতীয় ডোজ টিকার জন্য প্রয়োজনীয় ডোজের চেয়ে ১২ লাখ ডোজ ঘাটতি রয়েছে। সরবরাহে অনিশ্চয়তার কারণে প্রথম ডোজ টিকা দেয়া অব্যাহত রাখা হলেও এর হার কমে এসেছে।
চুক্তি অনুযায়ী ভারতের সিরাম ইনস্টিটিউট থেকে বাংলাদেশে প্রতিমাসে ৫০ লাখ ডোজ করে টিকা আসার কথা ছিল। কিন্তু গত দুই মাসে কোন চালান আসেনি। কবে নাগাদ টিকার চালান আসতে পারে, তা কেউ বলতে পারছে না।
আলোকিত সিলেট/বিএইচ