করোনা মহামারীতে বিশ্ব আজ স্থবির।
ব্রিটিশ হেল্থ সেক্রেটারি ম্যাক হ্যাংকক বলেন,” আগামী সামারে আমরা সবাই করোনা মুক্ত সামার উপভোগ করবো। সামারের আগেই ধাপে ধাপে লক ডাউন তুলে নিয়ে সাধারন জীবনে ফিরে আসবো’”।
ব্রিটেনে ৪.৫ মিলিয়ন অন্যান্য রোগের রোগীরা আছেন কভিড -১৯ কারনে তাদের উপযুক্ত সেবা দেওয়া যাচ্ছে না। শুধু ফোনে নিয়মিত পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে কিন্তু হাসপাতালে এসে সঠিক চিকিৎসা থেকে বন্চিত হচ্ছেন। কভিড-১৯ প্যাসেন্ট কমে গেলে তাদের সেবা দেওয়া হবে।
১৫ ই ফেব্রুয়ারির মধ্যে সরকার ৭০ বছরের বেশি বয়সী, এনএইচএস কর্মী, টিচার এবং ক্লিনিক্যালি দুর্বল যারা কয়েক মাস ধরে অপেক্ষা করছে তাদের টিকা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী নিশ্চিত করেছেন যে তিনি ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে বর্তমান লকডাউন ব্যবস্থাগুলি পর্যালোচনা করবেন, তবে সব ঠিক থাকলে ৮ই মার্চের পর স্কুল খুলে দেওয়া হবে। দীর্ঘ দিন ধরে হাসপাতালের ডাক্তার , নার্স ও ফ্রন্ট লাইল ওয়ার্কাররা অনেক ট্রায়ার্ড হয়েছেন। পর্যায়ক্রমে তাদের ও রেস্ট বা ছুটির ব্যবস্থা করতে হবে।
ইতিমধ্যেই যুক্তরাজ্য জুড়ে সকল কেয়ারার হোম গুলিতে ভ্যাকসিন দেওয়া শুরু হয়েছে। ভ্যাকসিন দেওয়ার কার্যক্রম ধারাবাহিক ভাবে চলবে এবং এর ফলে অতি শীগ্রহই করোনা নিয়নত্রনে আসবে বলে আশা করেন গবেষকরা।